Simple Toner (200ml)







আপনি মুখ ক্লিন করার পরেও যে মুখ সম্পূর্ণ ক্লিন হয়েছে কিনা,বা মুখে থাকা পোরস গুলো ওপেন হয়েছে কিনা তা কিন্তু ফেসওয়াস দিয়ে মুখ ধোয়ার পরেও বুঝা যায়না। আর এই ক্লিন হওয়া মুখ আরো ফ্রেস করার জন্য মুখে যে টোনার ব্যবহার করা হয় তাকেই টোনিং বলে।

ফেস টোনিং করলে স্কিন ভিতর থেকে ক্লিন হয় সাথে পোরস প্রব্লেম ঠিক করা সহ ত্বক হয়ে যায় আরো দীপ্ত ও লাবণ্যময়। ফেস টোনিং নিয়মিত করা উচিত। টোনার সব স্কিন টাইপ অনুযায়ী খুবি গুরুত্বপূর্ণ।

যখন আপনি ফেসওয়াস বা কোন DIY রেমেডী ইউজ করে ফেস ক্লিন করবেন। তার ঠিক পরেই তোয়ালে দিয়ে হাল্কা করে মুখ মুছে নিবেন। এরপর আপনের ভাল লাগা কোন টোনার কটন বলে নিয়ে তা মুখে আলতো করে লাগাবেন যেখানে পোরস আছে সে জায়গা গুলো সুন্দর করে লাগাবেন।
*মনে রাখবেন টোনার লাগানোর পর কখন ই সেটা মুছবেন না বা পানি,ফেসওয়াস দিয়ে ধুবেন না।
বরং শুকাতে দিন। আপনি যদি মুখ ধোয়ার পর যদি চিন্তা করেন যে,কোন ফেস প্যাক লাগাবেন সেক্ষেত্রে আপনি টোনার ফেসপ্যাক ধুয়ে ফেলার পর ইউজ করবেন।